বিশেষ প্রতিনিধি :
মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর আধারা ইউনিয়ন এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীর মাদক সাম্রাজ্য।
গাঁজা, ইয়াবা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য হাত বাড়ালেই মিলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
মুন্সিগঞ্জ সদর আধারা ইউনিয়ন বিএনপি এর পক্ষ থেকে বলতেছি– চিতুলিয়া বাজারের আশে পাশের কিছু গ্রাম মাদক বানিজ্য ও মাদকাশক্ত–আজকাল বর্তমান ইয়াং জেনারশন মাদকাসক্ত হয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে এগুলো বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আরো বলতে হয় কিছু হাইব্রিড বিএনপি সেজে আওয়ামী লীগ কে সাথে নিয়ে বিচার বানিজ্য শুরু করিতেছে –এগুলোকে বন্ধ করতে হবে–নয়তো বিএনপির দুর্নামের আর শেষ নাই–যারা এগুলো করিতেছে তাদের কে বিএনপি থেকে বহিষ্কার করা উচিত।
গত ৫ আগস্ট ২০২৪ ইং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রকাশে গুলি করা আওয়ামী দোসর শামসুল কবির মাস্টার পলাতক থাকলেও তার অনুসারীরা বিএনপির সাথে আতাত করে মাদক বাণিজ্য চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।
ফলে অসহায় নিম্নবিত্ত খেটে খাওয়া মানুষের পড়েছে চরম বিপাকে।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো— উঠতি বয়সী তরুণ, স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী, ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এখন এই মাদকের শিকার।
এতে পরিবার, সমাজ ও শিক্ষা পরিবেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
স্থানীয় অভিভাবক বিএনপি’র এক প্রবীণ নেতা জানিয়েছেন এলাকার তরুণ প্রজন্মকে রক্ষায় অবিলম্বে এ চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
নতুবা অচিরেই পুরো উপজেলা মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের কবলে পড়ে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।
এলাকার সচেতন মহল জেলা পুলিশ, মুন্সিগঞ্জ District Police, munshigonj জেলা প্রশাসক,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ক সার্কেল, মুন্সিগঞ্জের প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছে—
মাদক চক্রের শেল্টারদাতাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
তাদের যোগাযোগ নেটওয়ার্ক, মোবাইল নম্বর ও ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে পাইকারি মাদক সরবরাহকারীদের শনাক্ত করতে হবে।
মুন্সিগঞ্জের সাধারণ মানুষ মনে করছে—
Bangladesh Police প্রশাসন যদি আন্তরিকভাবে তদন্ত করে তবে শুধু মাদক বিক্রেতা নয়, তার পেছনে থাকা মূল হোতাদেরও আইনের আওতায় আনা সম্ভব।