এআর হানিফঃ
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানার সামনে গত ৫/০৯/২০২৫ ইং তারিখ জমি জমার বিরোধ নিয়ে করিমগঞ্জ থানায় কর্মরত এসআই হালিমের উপস্থিতে শালিশ বৈঠক হয়। উক্ত বৈঠকে পুলিশের উপস্থিতেই মারধরের ঘটনা ঘটে এক পর্যায়ে ছুরির আঘাতে মজলু নামের এক ব্যাক্তি ঘটনাস্থলেই নিহত হন ।
এ বিষয়ে গত ৬/০৯/২০২৫ ইং তারিখ করিমগঞ্জ থানায় তোতা মিয়া বাদী হয়ে আট জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা করেন। যাহার মামলা নং ৪ উক্ত ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে গ্রেফতার করে করিমগঞ্জ থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ১।মোঃইসলাম ২।মোঃ রতন ৩।মোঃ বিল্লাল ৪।মোঃ আলাল ৫। মোঃ জহিরুল ইসলাম ।
গত ১৪/০৯/২০২৫ ইং তারিখ রোজ রবিবার জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে উপস্থিত হন মামলায় গ্রেফতারকৃত ইসলাম ও রতনের পরিবার বর্গের কয়েকজন,তারা বিভিন্ন গনমাধ্যম কর্মীদের জানায় হত্যা না করে মামলার আসামী হয়ে জেল হাজত খাটছেন ইসলাম ও রতন এবং অন্যান্য আসামীরা বর্তমানে গ্রাম ছাড়া।আমাদের দাবী গনমাধ্যম কর্মীরা সঠিক তদন্ত করিলে এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্ধতন কর্তৃপক্ষ করিমগঞ্জ থানার সামনে সি.সি. ক্যামেরা আছে ঐ ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করলে বেরিয়ে আসবে মজলু হত্যায় জড়িত কে বা কারা । তারা আরও বলেন জমি-জমা সীমানা নিয়ে থানায় অভিযোগ করেন আমাদের প্রতিপক্ষগংরা উক্ত জমি নিয়ে প্রায় ৪০ বছর যাবৎ বিজ্ঞ আদালতে মামলা চলমান । তারপর ও আমরা আইনকে মান্য করে থানা পুলিশের ডাকে আমরা সরল মনে ৪/৫জন লোক উপস্থিত হই।
অন্যদিকে প্রতিপক্ষরা ৩০/৪০ জন লোক উপস্থিত হন থানার সামনে এর মধ্যে ১০/১৫জন রয়েছে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী আমাদের ধারণা ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরাই মজলুকে হত্যা করে আমাদেরকে ফাঁসিয়েছেন।অন্যদিকে করিমগঞ্জ থানায় কর্মরত এসআই হালিম আমাদের থানায় ডেকেছেন উভয়পক্ষকে মীমাংসার তাগিদে কিন্তু তার উপস্থিতেই এই খুনের ঘটনা ঘটে ঐ এসআই নিজ চোখে দেখেছেন ছুরির আঘাত কোন পক্ষ করেছেন তিনিই রাজ স্বাক্ষী । উক্ত ব্যাক্তিরা আরও অভিযোগ করেন থানা পুলিশ ঘটনাস্থল হইতে ৫ জনকে গ্রেফতার করে । তার মধ্য দুইজনকে হত্যা মামলায় অন্তর্ভুক্ত করেন। অন্য ৩ জনকে ৫৪ ধারা মোতাবেক আদালতে চালান করেন। করিমগঞ্জ থানার এসআই হালিম সহ কয়েক কর্মকর্তা আমাদের প্রতিপক্ষগংদের পক্ষপাতিত্ব করে আসছেন কারণ পক্ষপাতিত্ব করে আসছেন কারণ আমরা অসহায় গরীব অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল । আমাদের প্রতিপক্ষের অগণিত অর্থ ও সম্পদ এর মালিক তাই তারা থানা পুলিশকে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল আমাদের প্রতিপক্ষকে আমাদের প্রতিপক্ষের অগণিত অর্থ সম্পদের তবে মালিক তাই তারা পুলিশ ম্যানেজ করে তাদের আওতায় নিয়ে গেছেন। উক্ত হত্যার ঘটনার পরে আমাদের বাড়িঘর দোকান-পাট আওতায় নিয়ে গেছেন আমাদের বাড়িঘর দোকানপাট লুটপাট করে মালামাল ও লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে যায় ।উক্ত বিষয়ে করিমগঞ্জ থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ মামলা না নিয়ে উল্টো ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসছে । এ বিষয়ে করিমগঞ্জ থানায় কর্মরত এসআই হালিমের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানায় থানায় আমি তাদেরকে ডাকি নাই তারা থানার সামনে একটি চায়ের দোকানে উভয় পক্ষ শালিশ বৈঠকে বসছিলেন ওইখানেই মারধরের ঘটনা ঘটে এবং একজন ঘটনাস্থলেই খুন হন । ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে আটক করেছি তা সত্য তার মধ্যে ৩ জনই হলেন মামলার বাদী পক্ষের লোক তাই ঐ ৩ জনকে ৫৪ ধারা মোতাবেক আদালতে পাঠিয়েছি ।