বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মুন্সিগঞ্জ সদর শারদীয় দুর্গাপূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন কামরুজ্জামান রতন। দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে অধ্যাপক মোঃ রেজাউল করিম। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আনন্দ-উৎসব সোনারগাঁও উপজেলায়।। মুন্সিগঞ্জের সদর আধারা ইউনিয়নের মাদকের রমরমা ব্যবসা!প্রশাসন নীরব। শামীম আহমেদ উপ-পরিচালকের দায়িত্বে আসার পর থেকে গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। সন্ত্রাসীদের হামলায় গুরুতর আহত, থানায় মামলা দায়ের। করিমগঞ্জে হত্যা না করে মামলার আসামী এমনই দাবী পরিবার বর্গের। জাজিরায় জোরপূর্বক জমি দখল করে মাদ্রাসা নির্মাণের অভিযোগ। ডেমরা থানা বিএনপিকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছেন জয়নাল আবেদিন রতন চেয়ারম্যান। ডাকসু’র ভুয়া প্রার্থীতা দাবি করা কে এই চাঁদাবাজি রাইয়ান।

আড়াইহাজারের গোপালদীর পরিচ্ছন্ন সফল রাজনীতিবীদ সাহসী রাজপথের যোদ্ধা আফজাল হোসেন ভূইয়া।

Coder Boss
  • Update Time : শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫
  • ৫৭ Time View

আমাদের স্বাধীন দেশ 

বিশেষ প্রতিবেদক আড়াইহাজার উপজেলা :

নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার থানার রাজনীতিতে একটি সুপরিচিত নাম আফজাল হোসেন ভূইয়া । ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে দলীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে নিজেকে গড়ে তুলেছেন একজন সংগ্রামী ও জনবান্ধব রাজনীতিক হিসেবে। বিএনপির প্রতি অকুণ্ঠ ভালোবাসা আর গণতন্ত্রের প্রতি অঙ্গীকার তাকে রাজনীতির কণ্টকাকীর্ণ পথে আজও অবিচল রেখেছে।

ছাত্র রাজনীতি থেকেই পথচলা-
১৯৯৪ সালে দশম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে গোপালদী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আফজাল হোসেনের রাজনৈতিক যাত্রা শুরু। এরপর ২০০১ সালে তিনি আড়াইহাজার থানা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তরুণ বয়সেই নেতৃত্বের গুণে দলীয় ও সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে ওঠেন। সময়ের পরিক্রমায় তিনি যুবদলের ১ নম্বর সদস্য, গোপালদী ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বর্তমানে আড়াইহাজার থানা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ত্যাগ, সংগ্রাম ও সাহসের গল্প-

আফজাল হোসেনের রাজনৈতিক জীবন কখনোই মসৃণ ছিল না। ১৯৯৬ সালেই তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলা হয়। এরপর বারবার হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন। ২০২৩ সালে একটি আন্দোলন সংগ্রামে যেয়ে তার পা ভেঙে যায়, কিন্তু মানসিক শক্তিতে এতটুকু ভাটা পড়েনি।

এক সময় আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তার ব্যবসায় প্রায় ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়। কিন্তু সেই ক্ষতিগুলো তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। বরং আরও বেশি মানুষের পাশে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করেছে।

গোপালদী বাজারে বিএনপির একটি বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে যখন পুলিশি হামলার মুখে পড়ে নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ছিলেন, তখন বুক চিতিয়ে সামনে দাঁড়ানো সেই নেতার নাম আফজাল হোসেন ভূইয়া । নিজের এই ত্যাগী নেতার আন্দোলন সংগ্রামে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও দলের কর্মীদের রক্ষা করেন এবং আওয়ামী দোসর ফ্যাসি বাদের বিরুদ্ধে পুলিশের আততায় হামলায় তার একটি বাঁম পা ভেঙে যায় আজ অবধি সে পা নিয়ে নিয়মিত দলকে দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন।

জনসম্পৃক্ততা ও মানবিকতা-

দলীয় পরিচয়ের বাইরে আফজাল হোসেনকে এলাকার সাধারণ মানুষ একজন জনদরদী নেতা হিসেবে জানেন। গরীব-অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো, চিকিৎসার খরচ চালিয়ে দেওয়া কিংবা বিপদগ্রস্ত পরিবারকে সাহায্য করা—এসব যেন তার নিত্যদিনের স্বাভাবিক কাজ।
এক স্থানীয় বৃদ্ধ বলেন, “উনি নেতা হলেও মানুষটা আসলেই দরদি।

তার রাজনৈতিক দর্শন-

রাজনীতি তার কাছে ক্ষমতা বা পদ নয়—মানুষের সেবা করার মাধ্যম। তিনি বলেন, আমার জীবনে শেষ ইচ্ছে হলো রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই এবং ভালোবেসে মানুষের সাথে মিলেমিশে বাকি জীবন টা কাটিয়ে দিতে চাই।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102